ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
নবীনগরে শুরু হচ্ছে ‘লাখ টাকার গোল্ড কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট’-এর জমজমাট কোয়ার্টার ফাইনাল নবীনগরে মালবাহী ট্রাকের চাপেই ভেঙে পড়ল আরসিসি ব্রিজ, ভোগান্তিতে হাজারো মানুষ নবীনগরে ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচির গতি বাড়াতে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত নবীনগরে শ্যালকের হামলায় দুই বোনজামাই হাসপাতালে নবীনগরে সার্বজনীন গ্রুপের ‘ফ্রি অলরাউন্ডার প্রশিক্ষণ’ কর্মশালার সপ্তম ক্লাস অনুষ্ঠিত নবীনগর সার্বজনীন সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের মুখপাত্র হলেন জামাল হোসেন পান্না গোপালপুর দক্ষিণ কবরস্থানের উন্নয়ন কাজের শুভ উদ্বোধন ঈদে বাড়ি ফেরার পথে মেঘনায় প্রাণ গেল বউ-শাশুড়ির নবীনগরে ঈদের জামাত শেষে মুসল্লীদের সাথে ইউএনও রাজীব চৌধুরীর শুভেচ্ছা বিনিময় তরুণ সমাজকে দক্ষ ও আত্মকর্মসংস্থানে উদ্বুদ্ধ করতে সার্বজনীন গ্রুপের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
নোটিশ :

✍️সংবাদদাতা আবশ্যক👉'দেশ বিদেশ নিউজ ২৪.কম' এর জন্য জরুরী ভিত্তিতে দেশের প্রত্যেক জেলা-উপজেলায় প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে।আগ্রহীরা মেইলে যোগাযোগ করুন।

নবীনগরে বিএনপি-র দুই গ্রুপের ডাকা সভায় এক পক্ষ স্থগিত করলেও তাপস গ্রুপের মিছিলে মানুষের ঢল

নবীনগরে বিএনপির ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের আশঙ্কার মধ্যেই কাজী নাজমুল হোসেন তাপসের অনুসারী পৌর বিএনপির উদ্যোগে বিশাল একটি মিছিল বের করা হয়। আলিয়াবাদ গোল চত্তর থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি পৌর এলাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে সমবায় মার্কেটের সামনে এসে জড়ো হয়, সেখানে নেতাকর্মীরা বিভিন্ন স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার পৌর এলাকার বড় বাজারে একটি সভাকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এক গ্রুপের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হলেও তাপস গ্রুপের মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এদিকে, একই স্থানে উপজেলা বিএনপির আহবায়ক অ্যাড. এম এ মান্নান গ্রুপের নেতৃত্বে একটি কর্মীসভার আয়োজনের প্রস্তুতি ছিলো।

তবে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উভয় গ্রুপের কাউকে সভা আয়োজনের অনুমতি না দেওয়ার পরও কাজী নাজমুল হোসেন তাপস গ্রুপের উদ্যোগে অসংখ্য নেতাকর্মী সমবেত হন।

সমাবেশে পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক কাউন্সিলর আবু ছাঈদের সভাপতিত্বে ও যুবদলের সাবেক আহবায়ক মফিজুর রহমান মুকলের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার শফিকুল ইসলাম।বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মুঞ্জু, সাবেক মেয়র মাঈন উদ্দিন আহামেদ, পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাজী সাহাবুদ্দিনসহ উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

এদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিব চৌধুরী বলেন, “একই স্থানে জনসভা হলে আইনশৃঙ্খলা অবনতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই আমরা দুই পক্ষের কাউকেই সভা করার অনুমতি দেয়নি।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

নবীনগরে শুরু হচ্ছে ‘লাখ টাকার গোল্ড কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট’-এর জমজমাট কোয়ার্টার ফাইনাল

নবীনগরে বিএনপি-র দুই গ্রুপের ডাকা সভায় এক পক্ষ স্থগিত করলেও তাপস গ্রুপের মিছিলে মানুষের ঢল

আপডেট সময় ০৫:১৯:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪

নবীনগরে বিএনপির ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের আশঙ্কার মধ্যেই কাজী নাজমুল হোসেন তাপসের অনুসারী পৌর বিএনপির উদ্যোগে বিশাল একটি মিছিল বের করা হয়। আলিয়াবাদ গোল চত্তর থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি পৌর এলাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে সমবায় মার্কেটের সামনে এসে জড়ো হয়, সেখানে নেতাকর্মীরা বিভিন্ন স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার পৌর এলাকার বড় বাজারে একটি সভাকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এক গ্রুপের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হলেও তাপস গ্রুপের মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এদিকে, একই স্থানে উপজেলা বিএনপির আহবায়ক অ্যাড. এম এ মান্নান গ্রুপের নেতৃত্বে একটি কর্মীসভার আয়োজনের প্রস্তুতি ছিলো।

তবে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উভয় গ্রুপের কাউকে সভা আয়োজনের অনুমতি না দেওয়ার পরও কাজী নাজমুল হোসেন তাপস গ্রুপের উদ্যোগে অসংখ্য নেতাকর্মী সমবেত হন।

সমাবেশে পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক কাউন্সিলর আবু ছাঈদের সভাপতিত্বে ও যুবদলের সাবেক আহবায়ক মফিজুর রহমান মুকলের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার শফিকুল ইসলাম।বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মুঞ্জু, সাবেক মেয়র মাঈন উদ্দিন আহামেদ, পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাজী সাহাবুদ্দিনসহ উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

এদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিব চৌধুরী বলেন, “একই স্থানে জনসভা হলে আইনশৃঙ্খলা অবনতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই আমরা দুই পক্ষের কাউকেই সভা করার অনুমতি দেয়নি।